1:48 pm, Thursday, 21 November 2024

বুকে ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে মাহমুদুর রহমান মান্না

  • Reporter Name
  • Update Time : 11:32:25 am, Monday, 23 September 2024
  • 11 Time View

বুকে ব্যথা নিয়ে রাজধানীর একটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তাকে হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) রাখা হয়েছে।

তিনি হার্ট অ্যাটাক করেছেন ও ৭২ ঘণ্টা পার না হওয়া পর্যন্ত শঙ্কামুক্ত নন বলে জানিয়েছেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. শোয়েব মুহাম্মদ।

মাহমুদুর রহমান মান্নার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন নাগরিক ঐক্যের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আব্দুর রাজ্জাক সজীব।

স্বৈরাচারী হাসিনা সরকারের শাসনামলে ২০১৫ সালে মাহমুদুর রহমান মান্নাকে প্রথমে গুম করে পরে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। সেই সময় তিনি মিথ্যা মামলায় দুই বছর কারাভোগ করেন। কারাগারে থাকা অবস্থায় হার্ট অ্যাটাক করলে তাকে হাসপাতালে পাঠানো হয়। সে সময় তার হার্টে একাধিক ব্লক ধরা পড়ে। কিন্তু হাসিনা সরকার তাকে চিকিৎসার সুযোগ না দিয়ে হাসপাতাল থেকে কারাগারে পাঠায়। কারামুক্ত হওয়ার পরও তার পাসপোর্ট আটকে রাখা হয়। এ কারণে তিনি বিদেশে উন্নত চিকিৎসাও নিতে পারেননি।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Popular Post

মমতাজ শিরীন ভরসার শোক প্রকাশ

বুকে ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে মাহমুদুর রহমান মান্না

Update Time : 11:32:25 am, Monday, 23 September 2024

বুকে ব্যথা নিয়ে রাজধানীর একটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তাকে হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) রাখা হয়েছে।

তিনি হার্ট অ্যাটাক করেছেন ও ৭২ ঘণ্টা পার না হওয়া পর্যন্ত শঙ্কামুক্ত নন বলে জানিয়েছেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. শোয়েব মুহাম্মদ।

মাহমুদুর রহমান মান্নার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন নাগরিক ঐক্যের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আব্দুর রাজ্জাক সজীব।

স্বৈরাচারী হাসিনা সরকারের শাসনামলে ২০১৫ সালে মাহমুদুর রহমান মান্নাকে প্রথমে গুম করে পরে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। সেই সময় তিনি মিথ্যা মামলায় দুই বছর কারাভোগ করেন। কারাগারে থাকা অবস্থায় হার্ট অ্যাটাক করলে তাকে হাসপাতালে পাঠানো হয়। সে সময় তার হার্টে একাধিক ব্লক ধরা পড়ে। কিন্তু হাসিনা সরকার তাকে চিকিৎসার সুযোগ না দিয়ে হাসপাতাল থেকে কারাগারে পাঠায়। কারামুক্ত হওয়ার পরও তার পাসপোর্ট আটকে রাখা হয়। এ কারণে তিনি বিদেশে উন্নত চিকিৎসাও নিতে পারেননি।