তাই তাদের প্রতি আহ্বান জানাবো, মাঠ ছেড়ে পালাবেন না, শেষ পর্যন্ত মাঠে থাকবেন।’
রোববার (১২ জানুয়ারি) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ১৪ দলের বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।
সিটি নির্বাচনের প্রচারণায় জনপ্রতিনিধিদের অংশ নিতে না পারাটা দুঃখজনক মন্তব্য করে নাসিম বলেন, যেখানে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হচ্ছে, সেখানে দলের এমপিরা কেন দলীয় প্রার্থীর পক্ষে ভোট চাইতে পারবেন না?
আমরা নির্বাচিত সংসদ সদস্য, জনগণের প্রতিনিধি। এটা কোনো যুক্তি হতে পারে না। তাছাড়া বিএনপির সিনিয়ির নেতারা প্রচারে নামতে পারছেন, আমরা পরছি না।
তারপরও যেহেতু নির্বাচন কমিশনের আইন আছে, আমরা সেটা মেনেই চলছি। তবে সাবেক এমপিরা প্রচার চালাতে পারবেন। এটা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড হলো কীভাবে?’
এদিকে ১৪ দলের সভায় ঢাকা উত্তর ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর সমর্থনে কয়েকটি জায়গায় জনসভা করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়ার সভাপতিত্বে সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদের) সভাপতি হাসানুল হক ইনু,
তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন, গণআজাদী লীগের সভাপতি এসকে শিকদার, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেন, বাসদের আহ্বায়ক রেজাউর রশিদ খান প্রমুখ।
আরো পড়ুন: